০৯:৪২ অপরাহ্ন, বুধবার, ২৩ জুলাই ২০২৫
ঢাকা সিটি কলেজ

অধ্যক্ষ ও উপাধ্যক্ষের পদক্ষেপের দাবিতে সড়ক অবরোধ

ঢাকা সিটি কলেজের অধ্যক্ষ ও উপাধ্যক্ষের পদক্ষেপের দাবিতে সড়ক অবরোধ করছেন ওই কলেজের শিক্ষার্থীরা। সোমবার (২৮ অক্টোবর) দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে কলেজের সামনের ধানমন্ডি ২ নম্বর সড়ক অবরোধ করেন তারা।

এসময় শিক্ষার্থীদের অধ্যক্ষ ও উপাধ্যক্ষবিরোধী বিভিন্ন স্লোগান দিতে দেখা যায়। শিক্ষার্থীদের অবরোধের ফলে ২ নম্বর সড়কের একপাশের যানচলাচল বন্ধ হয়ে যায়। ঘটনাস্থলে পুলিশ ও সেনাবাহিনীর সদস্যরা অবস্থান নিয়েছেন।

শিক্ষার্থীরা বলছেন, কলেজের অধ্যক্ষ কাজী মোহাম্মদ নিয়ামুল হক এবং উপাধ্যক্ষ মো. মোখলেছুর রহমান বিধি বহির্ভূতভাবে কলেজে বিভিন্ন কার্যক্রম পরিচালনা করছেন। তারা ব্যক্তিগত স্বার্থের জন্য কলেজকে ব্যবহার করছেন। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের নামে তারা ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান খুলে বসেছেন। এজন্য শিক্ষার্থীরা অধ্যক্ষ ও উপাধ্যক্ষের পদত্যাগ চান।

আরও পড়ুনঃ বাংলাদেশ থেকে অবৈধ অনুপ্রবেশ বন্ধে আসাম এবং ত্রিপুরা একসঙ্গে কাজ করছে : আসামের মুখ্যমন্ত্রী

অন্তু নামের সিটি কলেজের এক শিক্ষার্থী বলেন, কিছুদিন আগে ১৫ হাজার টাকা বেতন দিয়েছি। যারা এক বা দুই বিষয়ে অকৃতকার্য হয়েছে তাদের এক্সটা ক্লাসের নামে অতিরিক্ত টাকা কলেজ থেকে ফি ধরা হয়েছে। অধ্যক্ষ-উপাধ্যক্ষ কলেজটিকে ব্যবসা প্রতিষ্ঠান বানিয়ে ফেলেছে। এজন্য আমরা তাদের পদত্যাগ চাই।

নিউজ রুম/এমইউ 

footer-area { background: #024f75; }

ঢাকা সিটি কলেজ

অধ্যক্ষ ও উপাধ্যক্ষের পদক্ষেপের দাবিতে সড়ক অবরোধ

প্রকাশিত : সোমবার, ২৮ অক্টোবর ২০২৪

ঢাকা সিটি কলেজের অধ্যক্ষ ও উপাধ্যক্ষের পদক্ষেপের দাবিতে সড়ক অবরোধ করছেন ওই কলেজের শিক্ষার্থীরা। সোমবার (২৮ অক্টোবর) দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে কলেজের সামনের ধানমন্ডি ২ নম্বর সড়ক অবরোধ করেন তারা।

এসময় শিক্ষার্থীদের অধ্যক্ষ ও উপাধ্যক্ষবিরোধী বিভিন্ন স্লোগান দিতে দেখা যায়। শিক্ষার্থীদের অবরোধের ফলে ২ নম্বর সড়কের একপাশের যানচলাচল বন্ধ হয়ে যায়। ঘটনাস্থলে পুলিশ ও সেনাবাহিনীর সদস্যরা অবস্থান নিয়েছেন।

শিক্ষার্থীরা বলছেন, কলেজের অধ্যক্ষ কাজী মোহাম্মদ নিয়ামুল হক এবং উপাধ্যক্ষ মো. মোখলেছুর রহমান বিধি বহির্ভূতভাবে কলেজে বিভিন্ন কার্যক্রম পরিচালনা করছেন। তারা ব্যক্তিগত স্বার্থের জন্য কলেজকে ব্যবহার করছেন। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের নামে তারা ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান খুলে বসেছেন। এজন্য শিক্ষার্থীরা অধ্যক্ষ ও উপাধ্যক্ষের পদত্যাগ চান।

আরও পড়ুনঃ বাংলাদেশ থেকে অবৈধ অনুপ্রবেশ বন্ধে আসাম এবং ত্রিপুরা একসঙ্গে কাজ করছে : আসামের মুখ্যমন্ত্রী

অন্তু নামের সিটি কলেজের এক শিক্ষার্থী বলেন, কিছুদিন আগে ১৫ হাজার টাকা বেতন দিয়েছি। যারা এক বা দুই বিষয়ে অকৃতকার্য হয়েছে তাদের এক্সটা ক্লাসের নামে অতিরিক্ত টাকা কলেজ থেকে ফি ধরা হয়েছে। অধ্যক্ষ-উপাধ্যক্ষ কলেজটিকে ব্যবসা প্রতিষ্ঠান বানিয়ে ফেলেছে। এজন্য আমরা তাদের পদত্যাগ চাই।

নিউজ রুম/এমইউ