০৪:৪২ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৪ জুলাই ২০২৫

সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী লুৎফুজ্জামান বাবরের ৮ বছরের সাজা বাতিল

দুর্নীতির মামলায় সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী লুৎফুজ্জামান বাবরকে খালাস দিয়েছেন হাইকোর্ট। বিশেষ জজ আদালতের দেয়া আট বছরের কারাদণ্ড বাতিল করে এ রায় দেয় আদালত।

বুধবার (২৩ অক্টোবর) বিচারপতি কামরুল হোসেন মোল্লার একক হাইকোর্ট বেঞ্চ এ রায় দেন। আদালতে বাবরের পক্ষে শুনানি করেন অ্যাডভোকেট মোহাম্মদ শিশির।

এর আগে ২০২১ সালের ১২ অক্টোবর দুর্নীতির মামলায় সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী লুৎফুজ্জামান বাবরকে ৮ বছরের কারাদণ্ড দেন আদালত। ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৭-এর বিচারক মো. শহিদুল ইসলামের আদালত এ আদেশ দেন। পরে এই রায়ের বিরুদ্ধে আপিল করেন বাবর।

২০০৭ সালের ২৮ মে সাবেক তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সময় যৌথবাহিনীর হাতে আটক হন বাবর। ২০০৮ সালের ১৩ জানুয়ারি রমনা থানায় তার বিরুদ্ধে অবৈধ সম্পদ অর্জন ও সম্পদের তথ্য গোপনের মামলা করা হয়। মামলাটি করেন সমন্বিত জেলা কার্যালয় চট্টগ্রাম-১-এর সহকারী পরিচালক মির্জা জাহিদুল আলম। তদন্ত শেষে ওই বছরের ১৬ জুলাই দুদকের উপসহকারী পরিচালক রূপক কুমার সাহা আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করেন।

আরও পড়ুন: মুখে কালো কাপড় বেঁধে ছাত্রলীগের মিছিল

অভিযোগপত্রে বাবরের বিরুদ্ধে ৭ কোটি ৫ লাখ ৯১ হাজার ৮৯৬ টাকার অবৈধ সম্পদ রাখার অভিযোগ করা হয়। তিনি দুদকে ৬ কোটি ৭৭ লাখ ৩১ হাজার ৩১২ টাকার সম্পদের হিসাব দাখিল করেছিলেন। তার অবৈধ সম্পদের মধ্যে প্রাইম ব্যাংক ও এইচএসবিসি ব্যাংকের দুটি এফডিআরে ৬ কোটি ৭৯ লাখ ৪৯ হাজার ২১৮ টাকা ও বাড়ি নির্মাণ বাবদ ২৬ লাখ ৪২ হাজার ৬৭৮ টাকা গোপন করার কথা উল্লেখ করা হয়। একই বছরের ১২ আগস্ট আসামির বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করে বিচার শুরুর আদেশ দেন আদালত।

 

 

এমএইচআর

footer-area { background: #024f75; }

সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী লুৎফুজ্জামান বাবরের ৮ বছরের সাজা বাতিল

প্রকাশিত : বুধবার, ২৩ অক্টোবর ২০২৪

দুর্নীতির মামলায় সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী লুৎফুজ্জামান বাবরকে খালাস দিয়েছেন হাইকোর্ট। বিশেষ জজ আদালতের দেয়া আট বছরের কারাদণ্ড বাতিল করে এ রায় দেয় আদালত।

বুধবার (২৩ অক্টোবর) বিচারপতি কামরুল হোসেন মোল্লার একক হাইকোর্ট বেঞ্চ এ রায় দেন। আদালতে বাবরের পক্ষে শুনানি করেন অ্যাডভোকেট মোহাম্মদ শিশির।

এর আগে ২০২১ সালের ১২ অক্টোবর দুর্নীতির মামলায় সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী লুৎফুজ্জামান বাবরকে ৮ বছরের কারাদণ্ড দেন আদালত। ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৭-এর বিচারক মো. শহিদুল ইসলামের আদালত এ আদেশ দেন। পরে এই রায়ের বিরুদ্ধে আপিল করেন বাবর।

২০০৭ সালের ২৮ মে সাবেক তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সময় যৌথবাহিনীর হাতে আটক হন বাবর। ২০০৮ সালের ১৩ জানুয়ারি রমনা থানায় তার বিরুদ্ধে অবৈধ সম্পদ অর্জন ও সম্পদের তথ্য গোপনের মামলা করা হয়। মামলাটি করেন সমন্বিত জেলা কার্যালয় চট্টগ্রাম-১-এর সহকারী পরিচালক মির্জা জাহিদুল আলম। তদন্ত শেষে ওই বছরের ১৬ জুলাই দুদকের উপসহকারী পরিচালক রূপক কুমার সাহা আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করেন।

আরও পড়ুন: মুখে কালো কাপড় বেঁধে ছাত্রলীগের মিছিল

অভিযোগপত্রে বাবরের বিরুদ্ধে ৭ কোটি ৫ লাখ ৯১ হাজার ৮৯৬ টাকার অবৈধ সম্পদ রাখার অভিযোগ করা হয়। তিনি দুদকে ৬ কোটি ৭৭ লাখ ৩১ হাজার ৩১২ টাকার সম্পদের হিসাব দাখিল করেছিলেন। তার অবৈধ সম্পদের মধ্যে প্রাইম ব্যাংক ও এইচএসবিসি ব্যাংকের দুটি এফডিআরে ৬ কোটি ৭৯ লাখ ৪৯ হাজার ২১৮ টাকা ও বাড়ি নির্মাণ বাবদ ২৬ লাখ ৪২ হাজার ৬৭৮ টাকা গোপন করার কথা উল্লেখ করা হয়। একই বছরের ১২ আগস্ট আসামির বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করে বিচার শুরুর আদেশ দেন আদালত।

 

 

এমএইচআর